নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় উপদেষ্টা ব্রিঃ জেঃ (অবঃ) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪) ঢাকা নদীবন্দর টার্মিনাল পরিদর্শন করেন। মাননীয় উপদেষ্টা সদরঘাট টার্মিনাল এলাকায় কয়েকটি টার্মিনাল কাউন্টার, বরিশাল ও পটুয়াখালীর জন্য নির্দিষ্ট পন্টুনসমূহ এবং ওয়াইজঘাট-সিমসনঘাটের খেয়াঘাট পরিদর্শন করেন। কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তাফা ঢাকা নদীবন্দরের বিভিন্ন কার্যাবলীর সংক্ষিপ্তাকারে উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে তুলে ধরেন। ঢাকা নদীবন্দরের বেশ কয়েকটি ঘাটের ইজারাদার রাজস্ব আদায় পারছে না মর্মে উপদেষ্টা মহোদয়কে অবহিত করা হলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ছাত্র সমাজ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিআইডব্লিউটিএ এবং সেনাবাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাজস্ব আদায় কার্যক্রম সচল রাখা হবে মর্মে উপদেষ্টা মহোদয় অভিমত ব্যক্ত করেন। রাজস্ব আদায় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে এবং স্বচ্ছভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে সরকার নির্ধারিত রেট চার্ট প্রতিটি ঘাট/পয়েন্টে দৃশ্যমান স্থানে স্থাপনের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। চেয়ারম্যান মহোদয় আগামি সাত দিনের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিটি ঘাট/পয়েন্টে সরকার নির্ধারিত রেটচার্ট স্থাপন করা হবে মর্মে মাননীয় উপদেষ্টাকে আশ্বস্থ করেন। ঢাকা নদী বন্দরের সার্বিক কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করে মাননীয় উপদেষ্টা সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং বন্দরের প্রতিটি কর্মকর্তা/কর্মচারীগণকে শতভাগ সততা ও দক্ষতার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকাসহ নৌ খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বিধি-বিধান কঠোরভাবে পরিপালন এবং লঞ্চের রুট পারমিট অনুযায়ী লঞ্চ পরিচালনা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিআইডব্লিউটিকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা উপদেষ্টা মহোদয়ের পরিদর্শনকালে ঢাকা নদীবন্দরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
Great article! I really appreciate the clear and detailed insights you’ve provided on this topic. It’s always refreshing to read content that breaks things down so well, making it easy for readers to grasp even complex ideas. I also found the practical tips you’ve shared to be very helpful. Looking forward to more informative posts like this! Keep up the good work!