এই অঞ্চলের মিঠা পানির ডলফিন সংরক্ষণ জোরদার করতে পরস্পরকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও মিয়ানমার। এজন্য সচেতনতামূলক একটি যৌথ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
মিঠা পানির ডলফিন দেখা যায় মূলত এশিয়া ও দক্ষিণ আমেরিকার নদীগুলোতে এবং এটা বিপন্ন প্রজাতি। গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র এদের প্রধান বিচরণক্ষেত্র এবং গাঞ্জেটিক ডলফিন নামে পরিচিত। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এরই মধ্যে একে বিপন্ন জলজ প্রাণী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।
ডলফিন সংরক্ষণ নিয়ে একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল ও মিয়ানমারের বিশেষজ্ঞরা এতে অংশ নেন। এটি আয়োজন করে যৌথভাবে ইনল্যান্ড ফিশারিজ সোসাইটি অব ইন্ডিয়া, আইসিএর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ন্যাশনাল মিশন ফর ক্লিন গঙ্গা, প্রফেশনাল ফিশারিজ গ্র্যাজুয়েটস ফোরাম (পিএফজিএফ) এবং অ্যাকুয়াটিক ইকোসিস্টেম হেলথ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি।
নামামি মিশন ফর ক্লিন গঙ্গার মহাপরিচালক রাজিব রঞ্জন মিশ্র বলেন, ২৪ অক্টোবর ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল ও মিয়ানমারের যৌথভাবে মিঠা পানির ডলফিন দিবস পালনের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তা স্থগিত করা হয়েছে। নতুন তারিখ পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে।